ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ও ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম ২০২৩-এর মূল আইন থেকে নেওয়া সারাংশ রয়েছে এই বইটিতে। পাঠকরা নয়া তিনটি আইন সম্পর্কে সহজ ভাবে একটা সম্যক ধারনা যাতে পেয়ে যেতে পারে মূলত এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আমরা বাংলা ভাষায় বইটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহন করলাম। আশা রাখছি এতে এই এরাজ্যের বাংলা ভাষী সব অংশের মানুষ উপকৃত হবেন। বিশেষ করে আরক্ষা ও কারা বিভাগের নীচু স্তরের কর্মীদের থেকে শুরু করে পুলিশের এস আই, এ এস আই, কনস্টেবল এবং বাংলা ভাষী তরুণ আইনজীবী ও আইনের ছাত্রদের জন্য বইটি বিশেষ ভাবে কাজে লাগবে যারা দেশের নতুন তিনটি আইন সম্পর্কে বুঝতে আগ্রহী। তবে বইটিতে প্রকাশিত বিষয়বস্তু/তথ্য সমূহ শুধুমাত্র পাঠক/ব্যবহারকারীর জানার এবং বোঝার জন্য, কোন রকম আইনি পরামর্শদানের বিষয়বস্তু হিসাবে বইটি বিবেচিত হবে না।
নয়া তিনটি ফৌজদারি আইন -২০২৩
Original price was: ₹500.00.₹399.00Current price is: ₹399.00.
‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতা’, ‘ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ‘ভারতীয় সাক্ষ্য আইন’ ১ জুলাই ২০২৪ থেকে দেশ জুড়ে কার্যকর হয়েছে। সেই সঙ্গে কার্যত বাতিল হয়ে গেছে ব্রিটিশ আমলের ভারতীয় দণ্ডবিধি (ইন্ডিয়ান পেনাল কোড বা আইপিসি)-১৮৬০, কোড অফ ক্রিমিনাল প্রসিডিওর (সিআরপিসি) ১৯৭৩ এবং ১৮৭২ সালের ইন্ডিয়ান এভিডেন্স অ্যাক্ট। নতুন তিনটি আইনেই ইলেকট্রনিক্স ও ডিজিটাল রেকর্ড, ই-মেইল, সার্ভার লগস, কম্পিউটার, স্মার্ট ফোন, ল্যাপটপ, এসএমএস, ওয়েবসাইট, অবস্থানগত প্রমাণ (লোকেশান ট্র্যাক) কম্পিউটার ডিভাইসে প্রাপ্ত বার্তাকে মামলার নথি হিসাবে ধরা হয়েছে। নয়া আইনে এফআইআর থেকে কেস ডায়েরি, কেস ডায়েরি থেকে চার্জশিট এবং চার্জশিট থেকে রায় প্রদান পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটিকে ডিজিটালাইজ করা হয়েছে। তল্লাশি ও কোন কিছু বাজেয়াপ্ত করার সময় ভিডিওগ্রাফি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে যা মামলার অংশ হবে এবং এই ধরনের রেকর্ডিং ছাড়া পুলিশের কোনও চার্জশিট বৈধ বলে বিবেচিত হবে না। অর্থাৎ, তথ্য প্রযুক্তির ভরপুর ব্যবহার রয়েছে ‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতা’, ‘ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা’ এবং ‘ভারতীয় সাক্ষ্য আইন’-এর বিচার প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে নতুন আইনে যেকোন অপরাধ মামলার পুলিশী তদন্তের ক্ষেত্রে।
Reviews
There are no reviews yet.